Thursday, January 19, 2012

মোবাইলের ল্যাংগুয়েজ সমস্যা? 1 সেকেন্ড প্লিজ।

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহু। কেমন আছেন সবাই ভালো নিশ্চই। আর সকলে ভালো থাকেন এটা আমিও কামনা করি। মোবাইল ছাড়া বর্তমান যুগ ভাবাই যায় না কি বলেন তাইতো? হ্যা তাই তবে যার যত সুবিধা তার তত অসুবিধাও আছে, তেমনি একটি সমস্যা হল মোবাইলের ল্যাঙগুয়েজ সমস্যা অনেক সময় মোবাইল চাপতে চাপতে ল্যাঙগুয়েজ চেঞ্জ হয়ে য়ায়। এখন যদি চেঞ্জ হয়ে আরবি ভাষা হয় তাহলে কেমন হবে,

আপনি কি সহজে আবার ইংরেজি ভাষায় ফিরে আসতে পারবেন? হ্যা অনেকে হয়ত পারবেন আবার অনেকে পারবেন না। তাই যারা পারবেন না তাদের জন্য আমার এই ছোট্ট টিপস। তবে এই টিপসের মাধ্যমে যে কোন ভাষা হতে ইংরেজিতে ফিরে আসতে পারবেন শুধু মাত্র “যে কোন চায়না মোবাইল” এবং “সিমেন্স মোবাইলে” কি ভাবে? যদি কখনও আপনার মোবাইলের ভাষা চেঞ্জ হয়ে যায় তাহলে *0000# প্রেস করে ডায়াল করুন দেখবেন এক সেকেন্ডের মধ্যে আবার ইংরেজি ভাষা এসে হাজির। বিশ্বাস না হলে ভাষা চেঞ্জ করে পরিক্ষা করে দেখুন। সবাইকে আবারো ধন্যবাদ জানিয়ে এখন কার মত বিদায় আল্লাহ হাফেজ।

মোবাইল থেকে ইউটিউবের ভিডিও নামান কোনো সফটওয়্যার ছাড়াই!!

সময়ের কারণে হোক কিংবা হোক অলসতার অলসতার কারণে, কোনো ভাবেই আমার পিসির সামনে বেশিক্ষন বসে থাকতে ইচ্ছে করে না। আর তাই সারাদিনের যাবতীয় ছোট-খাটো কাজ সমূহ এবং নেট ব্রাউজিং আমি মূলত মোবাইলের মাধ্যমেই করার চেষ্টা করে থাকি। আমি নকিয়ার C5-00 হ্যান্ডসেট ব্যবহার করি। যার সফটওয়্যার ভার্সন হল (S60v3)। অর্থাৎ, হ্যান্ডসেটটি খুব বেশি দামি নয়। আর একারণেই মোবাইলে ইউটিউবের ভিডিও সুন্দর ভাবে দেখার সুযোগ পেলেও প্রয়োজন বোধে তা নামাতে (ডাউনলোড করতে) পারি না। আর তাই খুঁজতে লাগলাম কী করে এই সমস্যার সমাধান করা যায়। অবশেষে খুঁজতে খুঁজতে পেয়েও গেলাম একটি সুন্দর সমাধান। সমাধানটি যে আপনাদেরও কাজে লাগবে এই ব্যাপারে আমি খুবই আশাবাদী। আর পদ্ধতিটিও বেশ সহজ। কারণ, বিগত ৩-৪ মাস ধরে আমি এই পদ্ধতিতে ইউটিউবের বিভিন্ন ভিডিও নিজের মোবাইল থেকেই ডাউনলোড করে আসছি। তো চলুন দেখে নিই কীভাবে কী করতে হবে -
 প্রথমে আপনার মোবাইল থেকে এখানে ক্লিক  করে নিচের সাইটটিতে প্রবেশ করুন।
১. এখন Download Youtube Video নামে যেই বক্স আছে সেখানে আপনার পছন্দের ইউটিউব ভিডিও’র লিংকটি লিখুন বা কপি-পেস্ট করুন। তারপর Download বাটনে ক্লিক করুন।

২. এখন নতুন যেই পেজটি আসবে সেখানে আপনি ভিডিওটি ডাউনলোড করার ৩টি অপশন/ফরম্যাট পাবেন। এগুলো হল – 1. Flv Low Quality 2. Flv High Quality এবং 3. Mp4 High Quality

এখান থেকে যেই ফরম্যাটের ভিডিও আপনি নামাতে চান তার পাশের Download এ ক্লিক করলেই সেটি আপনার মোবাইলে ডাউনলোড হতে থাকবে।

৩. সব ঠিক থাকলে নিচের ছবিতে দেখুন কীভাবে ভিডিওটি ডাউনলোড হচ্ছে। ব্যাস, আপনার আর কোনো কাজ নেই। এবার চাইলে ভিডিওটি ডাউনলোডে দিয়ে আপনি নাকে তেল দিয়ে ঘুমিয়ে পরতে পারেন!!






বিঃদ্রঃ এখানে আমি যেই সাইটির লিংক দিলাম সেখান থেকে যে আপনি কেবল মোবাইলে ইউটিউবের ভিডিও নামানোর সুযোগ পাবেন তা কিন্তু নয়। চাইলে যেকোনো ভিডিও সার্চ করা এবং উক্ত সাইট হতেই বিভিন্ন নাটক-সিনেমা ডাউনলোড করার সুবিধাও পাবেন।

Sunday, January 8, 2012

Audio File-এ দিন ছবি Soft ছাড়াই শুধু Media Player লাগবে

Audio File-এ দিন ছবি Soft ছাড়াই শুধু Media Player লাগবে ! হি হি !!!!!

প্রথমেই মহান সৃষ্টিকর্তার নাম স্মরণ করছি .
সকলকে আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা.  আশা করছি সবার ভালো লাগবে .
এটা আসলে একটা টিপস .
প্রথমে Media Player ওপেন করে একটি গান Play করুন .এরপর  Play list থেকে  গানটির  উপর Right Click করে Advanced Tag Editor Select করেন. এখন ট্যাব থেকে Pictures Select করেন . এখন কোন Pic দেওয়া থাকলে সেটা Delete করতে পারবেন  .এরপর Add Click করে ছবি  Browse করে দেন , এরপর  ছবির পাশ থেকে Cover (front) Select করে দেন . এবার করে দেন না Apply .
বি.দ্র. :- ছবির Size : 1.00 Most .
Format: JPEG ,GIF,BMP .
Music Format:MP3,WMA.
For Media Player 9,10,11,12.

তাহলে আজকের মতো এই পর্যন্ত. আবার দেখা হবে . সকলের মঙ্গল কামনা করে শেষ করছি.
BYE BYE ! !!! !!! !

Thursday, January 5, 2012

ডাউনলোড করুন kaspersky মোবাইল সিকিউরিটি ১৩০০০ দিনের license সহ :)

আপনার আরো পরিপূণ করে তুলার জন্য শেয়ার করলাম Kaspersky Mobile Security 9.3 S60 3rd ও 5th Edition এর ১৩০০০০+ দিনের লাইসেন সহ ( ভয় বা সন্দেহ করার কিছু নেই ১০০০০ % পরিক্ষীত এবং কয়েকটি মোবাইলে টেষ্ঠ করা হয়ছে ) । ।
কথা না বাড়িয়ে নিচের ফাইলটি ডাউনলোড করুন এবং নিদেশনা মোতাবেক কাজ করুন । ।
এখানে কিল্ক করুন
Rom patcher plus
জিপ ফাইলের এর মধ্য ৪টি ফাইল আছে .। । নিচে দেখুন
Runtime s60v3.sis
Runtime s60v5.sis
K.Tool signed.sisx
Kaspersky 9.3 signed.sis
* প্রথমে Runtime s60v3.sis বা Runtime s60v5.sis আপনার ডিভাইস অনুযায়ী সাপোট করে যে কোন ১ টি ইন্সটল করুন । ।
* এরপর Kaspersky 9.3 signed.sis ইন্সটল করুন । ।
* তারপর K.Tool signed.sisx ইন্সটল করুন । ।।
* যাদের Rom Patcher Plus ইন্সটল করা নাই , ইন্সটল করে নিন । ।
Rom Patcher সফটটি ওপেন করুন এবং দুটি ফাইল দেখবেন ডিফল্ট ভাবে । । Install Server RP+ ও Open4All RP+ । । এখানে Open4All RP+ এ ফাইলটি মাক করে option এ click করে All Patch > Apply এ click করুন । । । ।
নিচে স্কিন শট দেখুন । ।

নোট : সব গুলো সফটওয়্যার Phone ইন্সটল করবেন । । অবশ্যই নেট কানেকশন লাগবে । ১ মিনিট এর জন্য ।
উপরোক্ত ফাইল গুলো ইন্সটল করার পর KMS 9.0 সফটটি ওপেন করুন এবং Active এ কিল্ক করে ট্রায়াল কিল্ক করুন । । update করে নিন ফলে এক মাসের Active দেখাবে । ।
* * এখন K.Tool_v9 সফটটি ওপেন করুন । । Manu তে click করুন । License Patch এ কিল্ক করুন এবং নিদেশনা মোতাবেক কাজ করুন । আবার Manu তে click করুন । Update base এ কিল্ক করুন করুন । । কাজ শেষ । । এখন আপনার KMS 9.0 Update করুন , তারপর দেখুন License 13571 Days Left ।
নিচে স্কিন শট দেখুন । ।

নোট : KMS 9.0 ওপেন করলে Secret Code দিন 1234 ।
কোন ধরনের সমস্যা হলে বলবেন ।।।আবারো ঈদ মোবারক জানিয়ে বিদায় নিচ্ছি । ।। ভাল থাকবে , আপনার পাশের মানুষকে ভাল রাখবেন এই কামনায় আল্লাহ হাফেজ :P ।। ।। ।

সাথে ডাউনলোড করুন : Kaspersky 2011 ও 2012 এর কী কিভাবে ব্যবহার করতে হবে তা ভিতরে দেওয়া আছে । । । ।

MSE এন্টিভাইরাসের ইনষ্টল আর আপডেট সমস্যা আর না

পিসি হেল্পলাইন বিডি’তে এটাই আমার প্রথম পোষ্ট। অনেক দিন ধরে MSE এন্টিভাইরাস নিয়ে লিখতে গিয়ে সময়ের অভাবে লেখা হয়নি। আজ সাহস ও সময় দুইটাই নিয়ে লিখে ফেললাম। MSE মানে Microsoft Security Essential অত্যন্ত ভাল একটি এন্টিভাইরাস। প্রায়ই দেখা যায় পিসি হেল্পলাইন গ্রুপে এই এন্টিভাইরাসের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে পোষ্ট হয় আর তা সমাধানের জন্য কমেন্ট এর বন্যা বয়ে যায় এর আসল কারণ কিছু ফালতু কমেন্ট, আর যে পোষ্ট করে সে হেল্পফুল কমেন্ট গুলো পড়ে বুঝতে না পারা। দেখা যায় সমাধান ঠিকই দেওয়া হয় তবুও বেশি কমেন্টের কারনে ওই পোষ্ট অসমাপ্ত থেকে যায় আর পরে অভিযোগ করে আমি আমার সমস্যার সমাধান পাই নাই। আসলে এই ব্যাপারটা থেকেই MSE নিয়ে আমার লেখার ইচ্ছা জাগে। যাই হোক, Microsoft Security Essential Microsoft এর একটি ফ্রি এন্টিভাইরাস। যে কোন এন্টিভাইরাসের চেয়ে এটি পিসিকে কম স্লো করে, স্লো করে না বললেই চলে কারণ, আমি প্রায় সব এন্টি ভাইরাস ব্যবহার করেছি অন্য সব এন্টিভাইরাস দিয়ে পিসি ফুল স্কান করে আমি অন্য কোন কাজ সাচ্ছন্দে করতে পারিনি তাছাড়া পিসি ওপেন হওয়ার সময় একটু টাইম লাগত কিন্তু MSE দিয়ে স্কান করার সময় আমি অন্য কাজ সাচ্ছন্দে করতে পারি আর পিসি ওপেন এতো তারাতারি হয় যে মনে হয় আমার পিসিতে কোন এন্টিভাইরাস ইনষ্টল করা নাই। এতো প্রসংশা শুনে আবার কেউ মনে করবেন না যে আমি Microsoft এর কাছ থেকে ঘুষ খাইছি। আসলে এর আগে আমি ক্যাসপারস্কি ২০১১ লাইসেন্স ভার্সন ব্যবহার করেছি কিন্তু সব দিক থেকে এখন MSE এর পুরা ফ্যান হয়ে গেছি তাই এত প্রসংশা। আমার মনে হয় আপনারা ব্যবহার করলে আপনারাও এর ফ্যান হয়ে যাবেন। এখন আসল আলোচনায় আসি। নিচে ধাপে ধাপে সব আলোচনা করা হল ঃ

ডাউনলোড ঃ যেহেতু এটি মাইক্রোসফট এর প্রোডাক্ট তাই আলাদা কোন লিংক দিলাম না প্রথমে আপনি মাইক্রোসফট এর এই   লিংক এ যান তারপর ইংলিংশ ল্যাংগুয়েজ থেকে আপনার উইন্ডোজ এর ভার্সন সিলেক্ট করে ডাউনলোডে ক্লিক করুন এন্টিভাইরাসটি ডাউনলোড হতে শুরু করবে। সাইজ মাত্র ৭ মেগাবাইট।

ইনষ্টল ঃ অনেক কম্পিউটার ব্যবহারকারী এই এন্টিভাইরাসের নাম শুনে ব্যবহারের ইচ্ছায় ইনষ্টল দিতে গিয়েই সমস্যায় পড়ে আর তার সমাধান না পেয়ে এটি ব্যবহার করার ইচ্ছা ছেড়ে দেয়। এটি ইনষ্টল করার জন্য প্রথমেই যেটা করতে হবে তা হল আপনাকে উইন্ডোস জেনুইন করে নিতে হবে। এক্ষেত্রে উইন্ডোস এক্সপি ব্যবহারকারীরা এই লিংক টা অনুসরণ করুন কি করতে হবে তা একটি Text ফাইলে লেখা আছে। আর উইন্ডোস সেভেন ব্যবহারকারীরা এই লিংকে গিয়ে ডাউনলোড করে ইনষ্টল করুন আর পিসি রিষ্টার্ট করুন।
এখন উইন্ডোজ জেনুইন করা হয়ে গেলে এন্টিভাইরাসটি ইনষ্টল শুরু করবেন তবে এক্ষেত্রে আরও একটি সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। আর এই সমস্যার চিত্র নিচে দেখে নিন।

এবার এই সমস্যা সমাধানের জন্য এই লিংকে গিয়ে ড্রাইভারটি ডাউনলোড করে ইনষ্টল করুন আর পিসি রিস্টার্ট দিন। কাজ শেষ এখন আপনি এটি ইনষ্টল করতে পারবেন।

আপডেট ঃ এন্টিভাইরসটি ইনষ্টল করা হয়ে গেলে প্রথমেই আপনাকে আপডেট করে নিতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি অনলাইন থেকে আপডেট করে নিতে পারবেন। তাছাড়া আপনি আপডেট ফাইল ডাউনলোড করেও আপডেট করে নিতে পারেন। অনেকেই হয়ত এটা জানেন না যে, MSE এর অফলাইন আপডেট ও পাওয়া যায় যেটা ডাউনলোড করে আপনি যে কোন সময় যে কোন পিসিতে আপডেট করতে পারবেন। তার জন্য এই লিংকে যান। এখানে গেলে দুটি লিংক দেখতে পাবেন প্রথমটি ৩২ বিট উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের জন্য আর দ্বিতীয়টি ৬৪ বিট উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের জন্য। আপডেট ফাইলের সাইজ হতে পারে ৬০-৬৫ মেগাবাইটের মতো। আর আপডেট ইনষ্টল করতে কোনো ঝামেলা নেই শুধুমাত্র আপডেট ফাইলের উপর একবার ডাবল ক্লিক করলেই হবে।
এটা তো বললাম কি করে আপডেট করবেন সেই কথা তবে আপনি যদি আপডেট করতে গিয়ে নিচের চিত্রের মত সমস্যার সম্মুখীন হন তবে কি করবেন?

এই সমস্যায় যারা পড়বেন তাঁরা নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুন ঃ
১. রান এ গিয়ে services.msc লিখে এন্টার করুন।
২. Services এর মধ্যে যে লিষ্ট দেখতে পাবেন তার মধ্যে থেকে Automatic Updates খুঁজে বের করে Automatic Updates এর উপর রাইট বাটন ক্লিক করে Properties এ যান।
৩. তারপর Start-up Type থেকে Automatic সিলেক্ট করে Apply করে দিন।
৪. আর যদি নিচে Service Status এ Stopped করা থাকে তবে Start করে দিয়ে OK করুন।
৫. এখন আবার লিষ্ট থেকে Background Intelligent Transfer Service খুঁজে বের করে এর উপর রাইট বাটন ক্লিক করে Properties এ যান।
৬. তারপর Startup Type থেকে Menual সিলেক্ট করে Apply করে দিন।
৭. আর যদি নিচে Service Status এ Stopped থাকে তবে Start করে দিয়ে Ok করুন।
এর পরেও যদি সমস্যার সমাধান না হয় তবে নিচের লিংক থেকে ফাইলটি ডাউনলোড করে ইনষ্টল করে নিন।
http://www.mediafire.com/?07sl547he60bo2t
উপরের লিংকে যদি সমস্যার সমাধান না হয় এই লিংকে গিয়ে ফাইলটি ডাউনলোড করে ইনষ্টল করে নিন। আশা করি আপনার সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। এখন থেকে আপনি একটি পরিচ্ছন্ন এন্টিভাইরাসের সাহায্যে এর যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে আপনার পিসিকে সম্পূর্ণ ভাইরাস মুক্ত রাখতে পারবেন। আর যদি পারেন প্রতিদিন আপডেট দিয়ে ব্যবহার করবেন প্রতিদিন আপডেট করতে হয়ত ৫০০-৭০০ কিলোবাইট লাগতে পারে। আর যদি তা না পারেন সপ্তাহে একবার আপডেট দেওয়ার চেষ্টা করবেন কারণ এক সপ্তাহ আপডেট না দিলে এন্টিভাইরাস হলুদ বর্ণ ধারণ করবে আর আপনাকে আপডেট দেওয়ার জন্য নির্দেশ করবে। কিন্তু আপডেট না করলে যে কোন সমস্যা হবে তা না, আপডেট করলে আপনি পুরোপুরি প্রোটেক্টেড থাকবেন। আর ভাইরাস ডিটেক্ট করলে নিচে চিত্রের মত শুধু Clean Computer এ ক্লিক করলেই কাজ শেষ।

আশা করি পোষ্টটি অনেকের উপকারে আসবে। আর এর পরেও যদি কোন সমস্যা হয় কমেন্টে জানাবেন সমাধানের চেষ্টা করব। আর একটি কথা আশা করি পোষ্টে কোনো ভুল বা সমস্যা নেই যদিও থকে তবে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখে কমেন্টের মাধ্যমে জানিয়ে দেবেন যাতে ভুল সংশোধন করে নিতে পারি। সকলকে অনেক ধন্যবাদ ধৈর্য্য ধরে পোষ্টটি পড়ার জন্য।

মোবাইল থেকে নানা রকম ডাওনলোডের জন্য ৩৩টি সাইটের ঠিকানা

পরকরুনাময় আল্লাহপাকের নামে শুরু করছি।আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই ভালো আছেন।আমরা অনেকেই মোবাইল থেকে ভিডিও,এমপিথ্রি,ওয়ালপেপার,গেমস,সফটওয়্যার ইত্যাদি ডাওনলোড করে খাকি ।কিন্তু অনেক সময় মনের মত মোবাইল সাইট খুজে পাই না ।তাই আজকে আমি আপনাদের জন্য বেশকিছু মোবাইল সাইটের ঠিকানা নিয়ে এসেছি।একটি দুটি সাইট নয়,টি সাইটের ঠিকানা :D
যারা জানেন না সেসব মোবাইল ইউজারদের অবশ্যই ভালো লাগবে আমার বিশ্বাস ।তাহলে দেখে নিন-
www.gamemoblie.co.uk
www.m.zedge.net
www.waptrick.com
www.mobile9.com
www.fusionbd.com
www.cell11.com
www.dhakawap.com
www.nokiagamez.com
www.bdmobi.net
. http://www.crazy4mobilez.com
www.waprex.com
. www.mobilclub.org
www.mobileerated.com
.
www.zinadoo.com
. www.telepk.com
. www.fsmobilez.com
. www.zedge.net
www.mobileshox.com
. www.torrentreactor.net
. www.freemobilefun.net
www.ringnow.com
www.moviesmobile.net
www.vuclip.com
www.loadmob.com
www.moviearena.org,
www.moviesmobile.net
www.movies4mobile.net
www.mobi-movies.org
www.mobilemoviezone.com
www.o2videos.com
www.3gpmobilemovies.net
www.avimobilemovies.com
www.o2cinemas.com

অভ্র ব্যবহার করে যে কোন ছবিতে ঝকঝকে বাংলা লেখুন (সাদা কোন ব্যাকগ্রাউন্ড ব্যাতীতই)!!


বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। আসসালামু আলাইকা আইয়্যুহান নাবিয়্যু ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।




কম্পিউটারকে নির্দেশ প্রদানের জন্য ব্যবহৃত বাইনারি কোড প্রধানত তিন প্রকার, ASCII, EBCDIC, UNICODE. এগুলোর মধ্যে ইউনিকোড  সর্বাশেষ ও সর্বাধুনিক, যার বিশেষত্ব হচ্ছে এটি ১৬ বিটের এবং সমর্থন করে বিভিন্ন ভাষা, অক্ষর আর সিম্বল।
অভ্র হচ্ছে এমনই ইউনিকোড ভিত্তিক একটি টাইপিং সফটওয়্যার, এর মাধ্যামে বাংলা টাইপিঙের জন্য প্রদত্ত ফোনেটিক অপশনটির কোন জবাব নেই, লা জবাব যাকে বলে এক কথায়। কম্পিউটারে, বিশেষ করে ইন্টারনেটে বাংলা লেখা প্রচলনের যে বিপ্লব প্রত্যক্ষ করছি, তা এই অভ্রের কারনে বললেও ভুল হবেনা। তবে ছবিতে বাংলা লেখার ক্ষেত্রে অভ্র প্রায় শতভাগ ব্যর্থ! দোষটা অভ্রের নয় যদিও, ছবি এডিটিং সফটওয়্যার গুলোর। মাইক্রোসফট উইন্ডোজের বিল্ট ইন পেইন্টিং বাদে বেশিরভাগ ছবি এডিংটিং সফটওয়্যার গুলো, অন্তত আমি আজ পর্যন্ত যতগুলো দেখেছি, সেগুলোর কোনটিই ইউনিকোড ভিত্তিক টাইপিং সমর্থন করেনা, সেই পুরোন অ্যাসকি নিয়েই পরে আছে।

এখন ভেবে দেখুন ব্যাপারটা, আপনার টাইপিং সফটওয়্যার ইউনিকোড ভিত্তিক, পক্ষান্তরে ছবি এডিটিং সফটওয়্যার গুলো অ্যাসকি ভিত্তিক, এই দুয়ের মধ্যে সমন্বয় ঘটিয়ে অভ্র দিয়ে ছবি এডিটিং সফটওয়্যারের সাহায্যে কোন ছবিতে বাংলা লিখবেন কীভাবে? বেশ চিন্তার বিষয় বলেই তো মনে হচ্ছে!

তবে দুটো কথা বলে নিচ্ছি। মাইক্রোসফট উইন্ডোজের বিল্ট ইন পেইন্টার দিয়ে অভ্রর সাহায্যে বাংলা লেখার কথা বলছিনা আমি এখানে, বলা উচিতও না। কারন এভাবে বাংলা লিখতে গেলে সাদা রঙের আয়তকার ব্যাকগ্রাউন্ড পরে যায় ছবির উপর, ভয়াবহ রকমের বিশ্রী লাগে যা দেখতে। আর দ্বিতীয় কথা, আমি অ্যাডোবি ফটোশপ সিএস ফাইভ ব্যবহার করি। এটি দিয়েও অভ্রর সাহায্যে বাংলা লিখা যায়, তবে অক্ষরগুলো আগপিছু হয়ে যায়, এই আরকি! আমার নিজের নাম শত চেষ্টা করেও তারেক  লিখতে পারলাম না, তারকে হয়ে যায় বারবার।

কথা আর না বাড়িয়ে চলুন শুরু করে দেই কাজ। কাজের জন্য লাগবে:
১. মাইক্রোসফট অফিস ওয়ার্ড।
২. PDF Maker.
৩. অ্যাডোবি ফটোশপ কিংবা যে কোন PDF to Image converter.

প্রথম ধাপঃ
মাইক্রোসফট অফিস ওয়ার্ড ওপেন করুন। যেই ছবিটির ওপর লিখতে চান সেটি কপি করে এখানে পেস্ট করে দিন। ছবিটিকে চারপাশ থেকে টেনে গোটা মাইক্রোসফট অফিস ওয়ার্ডের সাদা পেইজটিকে ঢেকে দিন। কি, পারছেন না তো? ডানে টানলে বামে কমে যায়, উপরে টানলে নিচে, তাই কি? এভাবে নয়। ছবিটির ওপর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে “Text Wrapping” অপশন থেকে “Behind Text” নির্বাচন করুন ।



এবার ছবিটিকে টেনে বড় করুন, হয়ে যাবে।



ছবির যে কোন জায়গায় বাংলা লিখতে Tab, Spacebar, Enter এই তিনটি কী’র সদ্ব্যবহার করুন।  আপনি ফন্টের কালার-সাইয পরিবর্তন, বোল্ড, ইটালিক করন সহ মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের সাধারন ফরম্যাটিং অপশনের সমস্ত সুবিধাই পাচ্ছেন এখানে। Ctrl+D চেপে ফরম্যাট অপশনে প্রবেশ করুন।

কাজ শেষ হলে ডকুমেন্টটিকে Save করুন।  Save করা হয়ে গেলে ডকুমেন্টটিকে Close না করে মাইক্রোসফট অফিস ওয়ার্ডের কোন Built-in PDF Extension এর সাহায্যে সরাসরি সেটিকে PDF ফরম্যাটে পাবলিশ করে ফেলুন।  একথা বলছি কারন, ধরুন আপনার কম্পিউটারের অভ্রতে Default বাংলা ফন্ট হিসেবে আছে Siyam Rupali, আপনি Ekushey Puja ফন্ট ব্যবহার করে ছবিতে বাংলা লিখলেন। কিন্তু ডকুমেন্টটিকে Save করার পর Close করে নতুন করে  Open করা মাত্রই ছবিতে লিখা আপানার বাংলা ফন্ট স্বয়ংক্রিয় ভাবে Siyam Rupali হয়ে যাবে। ছবিতে কাজ শেষ  হয়ে গেলে আপনি ডকুমেন্টটিকে মাইক্রোসফট অফিস ওয়ার্ড থেকে সরাসরি PDF ফরম্যাটে পাবলিশ করলে এই সমস্যায় পরবেন না। তবে আপানি যদি ছবিতে Default ফন্ট ছাড়া অন্য কোন ফন্ট ব্যবহার না করে থাকেন, তবে Save করে পরবর্তীতে যেকোনো সময় PDF ফরম্যাটে পাবলিশ করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আর Built-in PDF Extension এর প্রয়োজনীয়তা নেই, ইউনিকোড সমর্থন করে এমন যেকোনো PDF Maker Software দিয়েই তখন কাজ চালানো সম্ভব। ইন্টারনেটে তো এমন শতশত PDF Maker Software আছে।
মাইক্রোসফট অফিস ওয়ার্ডের একটি Built-in PDF Extension হচ্ছে “Save As PDF and XPS’’, ছোট্ট সফটওয়্যারটি ইন্সটল করুন, আর কোন ওয়ার্ড ডকুমেন্টকে Save করবার সময় Save As থেকে PDF নির্বাচন করুন। ব্যাস,  হয়ে যাবে PDF।  ডাউনলোড লিঙ্ক (৫৩০ কিলোবাইট):
http://www.mediafire.com/?46q19ilfqgse7ai

এই ব্যপারে বিস্তারিত জানতে আমার আগের পোস্টটি দেখুন।

দ্বিতীয় ধাপঃ
  • তৈরিকৃত PDF টি অ্যাডোবি ফটোশপ দিয়ে Open করুন।
  • File> Save as>Format থেকে JPEG নির্বাচন করে Save করুন.

হয়ে গেলো কাজ!




অ্যাডোবি ফটোশপ না থাকলে যে কোন PDF to Image converter সফটওয়্যার দিয়েও দ্বিতীয় ধাপটি সম্পন্ন করা যাবে। এমনি একটি PDF to Image converter সফটওয়্যার হচ্ছে PDFZilla। ৭ মেগাবাইটের এই সফটওয়্যারটি দিয়ে যেকোনো PDF কে আরও পাঁচটি ফরম্যাটে রুপান্তর করা যায়। ডাউনলোড লিঙ্কঃ
http://www.mediafire.com/?37007wv3clfmw6p
সিরিয়াল কী ভেতরেই আছে।
কেমন লাগলো তা জানাতে ভুলবেননা। সহজ, আপনারা অনেকেই এইভাবে ছবিতে বাংলা লিখে থাকেন। তবে যারা জানেনা তাদের জন্য এই পোস্ট।

Wednesday, January 4, 2012

১। বিজ্ঞাপণে মাউস পয়েন্টার ক্লিক করুন আর প্রতি ক্লিকে ১$ ডলার করে আয় করুন।


বিসমিল্লাহির রাহমাণীর রাহীম
السلام عليكم আসসালামু আলাইকুম।
পিসি হেল্প লাইন বিডি ওযেবসাইটের সকল পাঠক, শুভাকাংখী ও ব্লগার সবাইকে আন্তরিক মোবারকবাদ ও চলতি নতুন বছরের হেমন্তের খেজুর রসের ও একরাশ গাঁদা ফুলের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। আশা করি খোদার ফজলে সবাই এক প্রকার কুশলেই আছেন।
আজকের এই লেখা মূলত এই ব্লগের আমার প্রথম পোষ্ট। এই কারনে বকছি, বিরিক্ত করছি। Please don’t mind…..। ইন্টারনেট যাদুর সংস্পর্শে বাংলা ভাষায় বিভিন্ন ব্লগ সাইট তৈরি হয়েছে ও হচ্ছে। ব্লগ সাইটে মূলত কোন বিষয় সম্পর্কে লেখা হয় এবং ঐ বিষয়াবলী সম্পর্কে যে কেউ মন্তব্য, পরামর্শ ও সমালোচনা করতে পারেন। যেটা অন্য কোন মাধ্যমে সহজতর নয়। ব্যাক্তিগত আমি যে কয়টি প্রযুক্তি বিষয়ক ব্লগ সাইট দেখেছি তারমধ্যে বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্যর কারনে পিসি হেল্প লাইন সাইটটিকে ভাল লেগেছে ও আকর্ষনীয় মনে হয়েছে। এই কারনে এই ব্লগ সাইটের কর্তৃপক্ষকে আমি ধন্যবাদ জ্ঞাপন ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। সেই সাথে তাঁদের দীর্ঘায়ূ ও সফলতা কমনা করছি।
শিক্ষাজীবণে সবসময় লেখাপড়াই টেনশন ফিল হিসাবে কাজ করে এটাই স্বাভাবিক, যেখানে অন্য কোন কাজের কথা ভাবার সুযোগ কমই আসে। ক্যাম্পাস জীবনে আজকে এ্যাসাইমেন্ট, ক্লাস টিউটোরিয়াল, কালকে তো মিডটার্ম বা ক্লাস টেস্ট পরীক্ষা আবার মূল সেমিষ্টার পরীক্ষার ব্যস্ততার মাঝে বছরই কেটে যায়। এই জন্য শত ব্যস্ততা ও লেখাপড়ার চাপ থাকাতে ব্লগে লেখার সুযোগটা কাজে লাগাতে পারিনি। কিছুদিন পূর্বে বিবিএর ১ম বর্ষের ফাইনাল অর্থা ২য় সেমিষ্টার পরীক্ষা শেষ করলাম। এখন লেখাপড়ার চাপ কিছুতা কম থাকাতে ও বন্ধু-বান্ধব মহলের পীড়াপিড়িতে আজ থেকে এই ব্লগে লেখার সূচনা করলাম। আশা করি খোদা তায়ালা যদি সুস্থ রাখেন, তাহলে লেখাপড়া ও ব্যস্ততার মধ্য যতটুকু সময় পাব এই ব্লগ সাইটে কিছুটা হলেও সময় দিব ইনশাআল্লাহ্।
পরিশেষে এই সাইটের সকল ব্লগার ও পাঠকদের আন্তরিক মোবারকবাদ ও ফুলেল শুভেচ্ছা রইল।পরবর্তীতে আবার কথা হবে । সবাই সুস্থ থাকুন, ভাল থাকুন। দোয়ার দরখাস্ত রাখছি। আল্লাহ হাফেজ-
——————————————————————————————–
 বিজ্ঞাপণে মাউস পয়েন্টার ক্লিক করুন আর প্রতি ক্লিকে ১$ ডলার করে আয় করুন 
সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়া শুরু করলাম ইন্টারনেট এ ঘরে বসে আয় বিষয়ক আমার প্রথম লেখার কাজ। বর্তমান ইন্টারনেট প্রযুক্তির কল্যাণে অনেকেই নিয়মিত নেট ব্রাউজিং করে থাকি। মূলত বিভিন্ন তথ্য আহরোণে ওয়েব পেজ পরিভ্রমন, চ্যাটিং করা ও ফেসবুক ব্যবহার করে ইন্টারনেটে সময় ব্যয় করি। হয়ত এটির মাধ্যমে আনন্দঘন কোন পরিবেশ খুজে পায় তাছাড়া শিক্ষামূলক দিকও রয়েছে। সম্প্রতি সময়ে আমরা অনেকেই হয়ত জানছি ও দেখছি আজকাল নেট ব্যবহারের মাধ্যমে অনেকেই টাকা/অর্থ ইনকাম করছেন।বর্তমানে বাংলাদেশে এই রকম বহু গুণী ব্যক্তি/প্রোগ্রামার ও ব্লগার আছেন যারা আউট সোর্সিং এর কাজ করে মাসে প্রায় ৫০ ডলার থেকে শুরু করে প্রায় ১০০০ ডলার পর্যন্ত আয় করছেন। অবশ্য এই তথ্যর সুযোগ নিয়ে দেশে বিভিন্ন কোম্পাণী ও ব্যাক্তিপর্যায় আদাজল খেয়ে লেগেছে। আবার অনেকের প্রতারনার খবরও নেহাত কম নয়। বিভিন্ন পত্রিকাতে মাঝেমধ্য বিজ্ঞাপণ করা হয়-“মাত্র ৩ মাসের ট্রেনিং শিখুন …… ও মাসে  ২০,০০০-৮০০০০৳ টাকা পর্যন্ত আয় করুন…….ইত্যাদি। এইরকম বহু বিজ্ঞাপণ আমার চোখে পড়েছে, হয়ত আপনিও দেখেছেন। মূলত এই গুলো ভূইফোড় জাতীয় প্রতিষ্ঠান। এই ধরনের প্রতিষ্ঠান গুলো রাজধাণী শহর ও বিভাগীয় শহরে প্রচারনা বেশী। এরা মূলত নাম সর্বস্ব বিজ্ঞাপণ দিয়ে বেকার যুবকদের কাছ থেকে বহু অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। অথবা নিজেদের ফায়দা লুটছে… মধ্যখানে আমরা পূর্বের অবস্থাতেই থাকছি। এইভাবে “ইন্টারনেট এ ঘরে বসে আয়” বা “আউটসোর্সিং এর প্রশিক্ষণ এর মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় কারার সপ্ন দেখিয়ে আমাদের তরুন সমাজের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা সুতরাং এই ক্ষেত্রে প্রত্যেকের সচেনতা ও সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত বলে মনে করি। আমি এখানে বিরোধিতা করব না যে, আপনারা নেট ইনকাম শিখতে কোথাও ভর্তি হবেন না। বা যাওয়ার দরকার নাই। হ্যা অবশ্যই দরকার আছে! এই জন্য প্রথমে যে প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হবেন তার সমগ্র প্রোফাইল জানতে হবে, যারা শিক্ষাদান করবেন তাদের কোয়ালিটি ও আন্তরিকতা কতটুকু, পূর্ববর্তী প্রোগ্রেসিভ রিপোর্ট কেমন ইত্যাদি।কথায় আছে “ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিওনা” এখন সিদ্ধান্ততা আপনার।
আসলে ভাইয়েরা, আমার যতটুকু অভিজ্ঞতা ও অন্যান্য অভিজ্ঞ বিশিষ্টজনদের নিকট থেকে জেনেছি যে, ৩/৪ মাসের ট্রেনিং করলেই কম্পিউটারের কোন বিষয়ের উপর হাফেজ হওয়া যায়না। তেমনি এখানে নেটের ইনকামের ব্যাপারেও। মূলত এখানে কিছুদিনের প্রশিক্ষণ নিলে প্রাথমিক জ্ঞান অর্জন হয়।পরের ধাপটুকু শুধু নিজেকেই করতে হবে।হয়ত আপনাকে কয়েক বছর চেষ্টায় চালাতে হবে বা থিসিস করতে হবে।কোন নতুন বিষয় বাহির করতে হবে ও সমাধানের চেষ্টা করতে হবে। অভিজ্ঞনের পরামর্শ নিতে হবে। ভাল লেখকের বই/ব্লগ ও ওয়েব সাইটের রেফারেন্স কাজে লাগাতে হবে ইত্যাদি। এই টপিসগুলো করলে ইনশাআল্লাহ সফলতা এক সময় ধরা দিবেই। আসলে দুনিয়াতে যে কোন জিনিস অর্জন করতে হলে বহু ত্যাগ স্বীকার করতে হয় এটাই স্বাভাবিক। এই সূত্রে নেটে ইনকাম করাটা ও বহু ঝামেলার ব্যাপার। নেট ইনকামের দিক দিয়ে যারা পেশাদার তারা মূলত অনেক মেধাবী ও দক্ষ। আউট সোর্সিং ও ফ্রীল্যান্সের মাধ্যমে কাজ করে তারা অর্থ উপার্জন করেন।
যাহোক অনেক বকলাম। এবার মূল কাজের কথায় ফেরা যাক। আমি অবশ্য অনেকদিন ধরেই এই রকম একটি সাইট খুজতে ছিলাম যেখানে কোন প্রকার আউটসোর্সিং বা প্রোগ্রামিং ব্যতিত ইনকাম করা যায়। কিন্তু যতগুলো সাইট দেখলাম কোনটিই উপযুক্ত মনে হল না।
ইন্টারনেট জগতে ইনকামের এমন কিছু সাইট বা লিংক অআছে যে গুলো মূলত বিদেশী সাইট। উক্ত সাইট গুলোতে তারা পণ্য/বিভিন্ন কোম্পানীর বিজ্ঞাপণ দেয়। এখানে উক্ত বিজ্ঞাপন গুলোতে ক্লিক করলে তারা আপনার একাউন্টে ডলার জমা করতে থাকবে। খুবই মজার সাইট এইগুলো। তবে আরেকটি কথা- এর মধ্য অনেক সাইট আছে যেখানে যারা MLM কারবার করে, আপনাকে ধনকুবের হবার অনেক পথ দেখাবে। কাজেই এখানেও সাবধান!
এবার পেয়েও গেলাম। ভারতীয় এক ব্লগার আমাকে লিংক দিলেন। যিনি আউট সোর্সিয়ের কাজ করার পাশাপাশি এই সাইটের মাধ্যমে সহজ ভাবে ইনকাম করে থাকেন এবং ব্লগে ও ফেসবুকে এই সাইটে ইনকাম করার জন্য অনুপ্রেরনা দিয়েছেন। তার দেয়া লিংকে আমি যতটুকু তথ্য দেখেছি তা ইনকামের জন্য অনেকের উপযুক্ত।এই সাইটে তিনি প্রায় ৩০০০$ ইনকাম করেছেন এবং উত্তোলন করেছেন ১০০০ ডলার। ব্যাস!আমিও রেজিঃ করলাম এবং আমিও ইনকাম করছি। এখানে ইনকামের জন্য কোন বিড করতে হয়না বা পূর্বেই বলেছি আউট সোর্সের কাজ না জানলেই হবে। শুধু ক্লিক করেই টাকা!
এখন যারা আমার মত ইনকাম করতে আগ্রহী তাদের জন্য আমার পক্ষ থেকে এই নতুন বছরের উপহার। আগ্রহীগণ এই লিংকে http://www.grandptc.com/index.php?view=join& ক্লিক করে রেজিঃ এর কাজ সুসম্পন্ন করুন।
১। সাইটটির ইন্টারফেস এই রকম-
২। নতুন যারা ব্যবহারকারী হবেন তারা Register এ-ক্লিক করুন। Account Open করার জন্য ফর্মের বিভিন্ন ঘর Fillup করতে হবে। নিচের চিত্রটির অনুরুপ-
৩। ফর্মের ঘরে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী দিন। লক্ষ্য করুন- যখন ৪ নং Referrer (রেফেরার)এর ঘর পূরন করবেন দয়া করে তখন Referrer হিসাবে আমার User Name-  Shoyshab দিতে পারেন। এখানে সুবিধা হল-যখন আপনি একাউন্ট খুলছেন তখন Referrer এ- বৈধ ব্যক্তির নাম দিলে আপনার একাউন্ট ওপেন করতে সহজ হবে। আবার ফ্রী/বোনাস হিসাবে আমার ও আপনার একাউন্টে ১ ডলার বাড়তি অর্থ যোগ হবে।
৪। সবকিছু তথ্য দেবার পর Create Account এ ক্লিক করুন। Successfully দেখাবে। (বিঃদ্র-এখানে আপনার মেইলে অনেক ক্ষেত্রে Confirmation Message নাও পেতে পারেন। এই জন্য চিন্তিত হবার কারন নেই)
৫। এবার উক্ত সাইটের Login বাটনে ক্লিক করুন। Login পেইজ আসবে।
৬। একাউন্ট তৈরি করার সময় প্রথমত যে ইউজার নেইম ও পাসওয়ার্ড দিয়েছিলেন তাহা দিন। সবশেষে Access Account এ ক্লিক করুন। (বিঃদ্র-অআপনি যদি ব্যবহারকারী ও পাসওয়ার্ড ভূলে যান তাহলে উক্ত স্কীনের Lost password এ-ক্লিক করে অবশিষ্ট কাজ সম্পন্ন করতে হয়। এখানে রেজিঃ সময় আপনি যে মেইল ঠিকানা দিয়েছিলেন সেই ঠিকানাতে PTC কর্তৃপক্ষ পাসওয়ার্ড প্র্রেরন করবে।
৭। একাউন্টে প্রবেশ করবার পর Account Panel হিসাবে আপনার নাম শো করবে। আপনি কত ডলার আয় করেছেন, কত উত্তলোন করেছেন তার সর্বশেষ তথ্য দেখাবে। যেমন নিচে আমার চিত্রটি দেখুন।এখানে আমার মাত্র ০৫$ জমা হয়েছে।
৮। এবার আপনার ইনকামের পালা। কিভাবে আয় করবেন। লক্ষ্য করুন-আপনার Account Panel এর ডানপাশ বারের Earning Area তে ক্লিক করুন
৯। দেখুন! Click Links এখানে 5 Links Avaliable দেখাচ্ছে। এই Links গুলোই আপনার প্রতিদিনের আয় বৃদ্ধি করার গোপনীয় উৎস। এবার আপনি Click Links অপশনে ক্লিক করুন।
১০। এখানে যেমন ৫ টি লিংক দেখাচ্ছে।এবার যে কোন ১ টি লিংকে ক্লিক করুন।কি দেখাচ্ছে। একটি ওয়েব পেইজ ওপেন হবে। এখানে সময় (Time Count)দেখাবে সর্বোচ্চ ৩০Sec. অপেক্ষা করতে বলবে।
১১। প্রসেস শেষ করবার পর আপনাকে একটি নিদিষ্ট সংখ্যায় ক্লিক করতে বলবেন। যেমন ধরুন Click-8। চিত্র অনুরুপ- সুতরাং এখানে ৮ এ- ক্লিক করুন।এইভাবে প্রতি লিংকে প্রবেশের সময় আপনাকে বিভিন্ন সংখ্যাতে ক্লিক করার নির্দেশনা দেখাবে।
১২। যখন সংখ্যা প্রসেসএর কাজ শেষ হবে তখন একটি নতুন ওয়েব পেইজ ওপেন হবার প্রসেস দেখাবে। এখানে সর্বোচ্চ ৫-৭ সেকেন্ড দেরী করে ক্রস বাটনে ক্লিক করে উক্ত পেজটিকে বাদ দিন। (বিঃদ্র-এই সকল পেজে ব্যানার এ্যাড হিসাবে যে বিজ্ঞাপণ যেমন-এক ঘন্টায় গেম খেলে 500$ আয় করুন, পণ্য সামগ্রী ক্রয়ে 60% ছাড় এবং অন্য সাইটে আপনাকে  ইনকামের প্রলোভন দেখাবে, ক্লিক করতে বলবে  ইত্যাদি  সেখানে ভূলেও ক্লিক করবেন না বা উক্ত সাইট পরিদর্শণ করবেন না। এতে আপনার  একাউন্ট হতে জমাকৃত ডলার কাটা যেতে পারে। একাউন্ট ব্যান্ডেড হতে পারে অর্থাৎ হিতে বিপরীত হতে পারে। সুতরাং নিয়মানুযায়ী কাজ করতে হবে। মূল কথা এই সকল ব্যানার এ্যাড বা ওয়েব পেইজ থেকে এড়িয়ে যাওয়াই ভাল।)আশা করি ব্যাপারটা বুঝতে সমস্যা হবার কথা নয়।
১৩। এখানে ৫ টি লিংকের মধ্য ১ টির প্রসেস দেখানো হল। এই ভাবে আপনার অবশিষ্ট লিংকের কাজ একই ভাবে করতে হবে। এবার আপনার মূল Account Panel এ অআসুন।Account এ ক্লিক করে আয়ের সর্বশেষ Update জানতে পারবেন।
১৪। Account Panel এর ডানপাশে যে বার রয়েছে এখানে বিভিন্ন মেনু আছে।
যেমন-Account- এখানে প্রতিদিনের আয়ের সর্বশেষ Update জানা যাবে।
Profle- আপনার প্রোফাইল দেখতে পারবেন ও কাষ্টমাইজ করতে পারবেন।
Earning Area-এখানে আয় করবার লিংক আপডেট থাকে। ,
Withdraw- কিভাবে অর্থ উত্তলোন করেবন তা জানা যাবে বা অর্ডার করা যাবে।
Logout- যখন আপনি আপনার একাউন্ট থেকে বাহির হবেন তখন Logout এ ক্লিক করতে হবে। প্রবেশ করবার সময় Sign In এ ক্লিক করতে হবে।
এইভাবে আমার মত একটা একাউন্ট করে আজই নিশ্চিন্তে আপনি আয় করার পথ ধরুন। বলা তো যায়না আমার আপনার মধ্য থেকে কেউ একজন যদি মিলিয়নার হয় তাহলে তো অতি আনান্দের কথা।
সাবধানতা-
একাউন্ট ওপেন করা ও আয়ের কৌশলতো বললাম। এখানে কিছু সাবধানতার দরকার অআছে তথা- একটি মেইল একাউন্ট থেকে একাধিক ব্যবহারকারী হবেন না। পাসওয়ার্ড কাউকে জানাবেন না। এবং অমার এই ব্লগের ১২ ও ১৪ নং কলামের লেখা অনুসরণ করুন।
পরামর্শ-
১। ইনকামের লিংক হিসাবে প্রতিদিন আপনি কমপক্ষে ১ থেকে ৮ টি পর্যন্ত লিংক পাবেন।
২। মূলত প্রতিদিনের ইনকামের জন্য এই সাইটে আপনি দিনে ২ বার প্রবেশ করলে সুবিধা পাবেন। আমি নিজেও ২ বার প্রবেশ করি তথা- বেলা ২.০০ ঘটিকা ও রাত ১০.০০ ঘটিকার সময়ে।এর কারন হল-এই সময়ে সর্বচ্চ একাধিক লিংক পাওয়া যায়। কিন্তু অন্য সময়ে আপনার ইনকামের লিংক 00 দেখাবে। সুতরাং সময়ের অপচয় ও অযথা নেটের খরচ বাচাতে এই পদ্ধতি অবলম্বন করি।
৩। মাসে কমপক্ষে একবার হলেও আপনার একাউন্টে প্রবেশ করবেন। এতে একাউন্ট ব্লক হবার আশংকা থাকবে না।
৪। এই সাইটে আপনি যে অর্থ আয় করবেন।তাহা যে কোন মুহুর্তে উত্তলন করতে পারবেন না।
মূলত আপনার একাউন্টে ১০০০$ হলেই Request করতে পারবেন। এখানে পিটিসি কর্তৃপক্ষ আপনাকে PayPal & Alert pay এর মাধ্যমে অর্থ পরিশোধ প্রেরন করবেন। সুতরাং এখানে আমাদের PayPal & Alert pay এর একাউন্ট থাকতে হবে। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে যে এই দুটি কার্ডের বৈধতা আমাদের দেশের সরকার এখনও অনুমোদন দেয়নি। অথচ পার্শ্ববতী দেশ ভারতে এটি চালু করা হয়েছে। সুতরাং ই-কমার্স ব্যবসার দিকে ভারতও বিশ্বের অনেক আধুনিক দেশের প্রতিদ্বন্দীতার দিকে ধাবমান হচ্ছে। তাইতো ই-কমার্স ব্যবসার সুবিধার্থে প্রতিবেশী দেশ ভারত বর্তমান বিশ্ব রাজৈনতিক ও কুটনৈতিকতার দিক দিয়ে ইতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি করছে যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, স্পেন,ইটালির মত দেশ ভারতকে আরো আর্থ সামাজিক ও প্রযুক্তি ব্যবস্থা উন্নয়নের জন্য সহযেগীতার হাত প্রসারিত করছে।
পেপ্যালের কার্যকরী ভুমিকায় বর্তমানে সারা বিশ্বে ই-কর্মাস একটি প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায় পরিনত হয়েছে। কিন্তু পেপ্যাল বৈধতা না পাওয়ার কারনে বাংলাদেশে ই-কমার্স ব্যবসা পুরোপুরি বিকশিত হতে পারছে না। যেমন,পেপ্যাল বৈধতা পেলে বাংলাদেশের অনেক প্রযুক্তিপ্রেমী নিজের তৈরী ওয়েবসাইট থেকেই সহজ প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন পন্য বিক্রি করতে পারতেন, ক্রয় করতে পারতেন এবং বৈদেশিক অর্থ অর্জন করতে কোন ৩য় পক্ষের হস্তক্ষেপের প্রয়োজন হত না। যাই হোক এখানে এই পদ্ধতি না থাকলেও অর্থ উত্তলোন করা যাবে-২টি পদ্ধতিতে তথা- ১। বিদেশী কোন পরিচতজনের হস্তক্ষেপে ২। ব্যাংক ওয়্যার ট্রান্সপার পদ্ধতি। তবে এটি নিরাপদ মাধ্যম।কিন্তু খাজনার চেয়ে বাজনা বেশী। আর কোন মাধ্যম আছে কিনা তাহা আমার জানা নাই। কোন বল্গার ভাই এই বিষয়ে পোষ্ট করলে কৃতজ্ঞ থাকব। আমি মূলত এই দিকটা দেখছি না।ভাবছি হয়ত এক দিন না…একদিন বাংলাদেশ সরকার PayPal, Alert pay কার্ডের অনুমতি দেবেন।সেটা আজ হোক বা ৪/৫ বছর পরেই হোক। সুতরাং নিজের একাউন্টে ডলার বৃদ্ধি করতে তো সমস্যা নেই। ৪-৫ বছরে ৩০০০-৪০০০$ হবে বা তার কিছুটা বেশী। তারপর পরবর্তীতে দেখা যাবে কি করা যায়। কিন্ত এখন আপনাদের চিন্তাটা না হয় আপনাদের উপরই ছেড়ে…… দিলাম।
আজকের মত এই পোষ্টের লেখা শেষ করলাম। এখন বিদায়ের পালা। এই লেখার মাধ্যমে আপনাদেরকে কতটুকু তৃপ্তি ও উপকার করতে পারলাম তা নিজেও জানি না। এই Topics যদি এই ব্লগ সাইটের কোন শ্রদ্ধেয় ভাই কিংবা বন্ধুর উপকারে আসে তাহলে হয়ত এই লেখার স্বার্থকতা পাব। এই লেখাতে যদি কোন ভূল-ভ্রান্তি নজরে আসে তাহলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবার আহবান রাখছি। ভাল হোক কিংবা মন্দ হোক কমেন্টস করতে ভূলবেন না। সেই পর্যন্ত সবার সুস্থতা কামনা করছি। নতুন বছরের পথ চলা সবার জন্য শুভ হোক।  আল্লাহ হাফেজ-

এবার ইচ্ছেমত ডাটা ব্যাবহার করুন আপনার গ্রামীনফোনে


এবার ইচ্ছেমত ডাটা ব্যাবহার করুন আপনার গ্রামীনফোনে


আসসালামুয়ালাইকুম।
আশা করছি সবাই ভাল আছেন।
আজকে যেটি লিখছি সেটি খুবই সাধারন বিষয়।তবে এটাকে একভাবে চুরি বিদ্যা বলতে পারেন।বললে কি হবে?যুক্তিসংগত কারণে আবার আপনিই বলবেন,নাহ এটা ঠিক আছে।আমাদের দেশের ইন্টারনেট ব্যাবস্থা খুবই নাজুক।টেলিকম কোম্পানিগুলোর কাছে আমরা জিম্মি আছি।আমি যেই অজপাড়া গাঁয়ে থাকি এখানে জিপি ছাড়া গতি নেই।কারণ ব্রডব্যান্ড,ওয়াইম্যাক্স,ওয়াইফাই এর ছাঁয়া ও নেই।ইভেন আমার দরকার প্রতিমাসে ১৫ থেকে ২০ জিবি ডাটা।এখন আমার মত যারা অভাগা আছেন জিপি ইউজার তারা ও একইভাবে কম বেশি এমম চাহিদা থাকে।
জেনে নিন জিপির কেরামতি:
প্রিপেইড বা পোষ্টপেইডে সব প্যাকেজে ডাটা সমান।যে যেই প্যাকেজ ব্যাবহার করেন তারা এই বিষয়ে অবগত।
জিপি প্রিপেইড এর ইন্টারনেট প্যাকেজ আনলিমিটেড এর বিষয়টা হচ্ছে,আপনি ব্যাবহার করুন না করুন P2 অথবা P3 লিখে(যে যেই প্যাকেজ টা নিতে চান) SMS পাঠাইছেন আর পুরো মাসের টাকাটা একসাথে কেটে নিচ্ছে।এখন আপনি ফেয়ার ইউজ পলিসি তে ৫ জিবি পর্যন্ত ব্যাবহার করতে পারবেন নিয়মিত স্পীডেই।৫ জিবির পর ব্যাবহার যদিও করা য়ায় তারপরও বলব ব্যবহার না করতে।কারণ আমার মত বদমেজাজি যারা আছেন অথবা যাদের ধৈর্য্য শক্তি কম তারা তখন ইন্টারনেটের স্পীড দেখে পিসির সামনে যা পাবেন তাই ভেংঙে ফেলবেন।যাই হোক প্রিপেইড এ P2 আর P3 তে একই আবস্থায় পড়তে হবে।এবার আসুন পোষ্টপেইডে।
পোষ্টপেইডে P2 এবং P3 ব্যবহার করলে অনেক ক্ষেত্রে লাভবান হবেন।কারণ P2 এবং P3 লিখে SMS পাঠালে পুরো মাসের বিল প্রতিদিন হিসেবেই কাটে।৩০ বা ৩১ দিন হোক,বিল সেই অনুপাতেই কাটবে।যেমন: ৯৭৭ অথবা ২৮৭ টাকা কে ৩০ বা ৩১ দিনের হিসেবে প্রতিদিন যা হবে তাই রাত ১২টার পর কেটে নিবে।এ ক্ষেত্রে এরপর আপনি চাইলে এই প্যাকেজ ব্যবহার করুন বা না কুরুন এটা আপনার ব্যাপার।আপনি একদিনের ৩১.৫০ অথবা ৯.৫০ টাকায় পারলে ৫ জিবি একদিনেই শেষ করে ফেলবেন।আপনার হাত পা কেউ বেঁধে রাখবে না।আচ্ছা আপনি এটা একদিনেই করেন আর ১০ দিনেই করেন আপনার ইচ্ছা।কিন্তু এই ১০ দিন পর কি করবেন?
আসুন যেনে নিই এই ব্যাপারটি।
কিভাবে একমাসের টাকায় ৪ মাসের অর্থ্যাৎ ২০ জিবি ডাটা ব্যাবহার করবেন !!!
তবে একটা কথা বলে রাখি।ভুলেও পোষ্টপেইড দিয়ে P1 (PAY AS YOU GO) প্যাকেজ ব্যবহার করবেন না।তাহলে,ধন-সম্পদ যা আছে সব যাবে জিপির কাছে ! নাহ,একটু ফানি কথা বললাম।ডোন্ট মাইন্ড।
মাসের ১ তারিখে P2 বা P3 লিখে 5000 এ SMS করলেন।কিছুক্ষনের মধ্যেই একটিভ হবে প্যাকেজ।প্যাকেজ একটিভ হয়েছে কিনা জানতে Info লিখে 5000 এ SMS করলে ফিরতি SMS জানিয়ে দিবে আপনার বর্তমান প্যাকেজ কি।অথবা *500*60# নাম্বারে ডায়াল করলে জানতে পারবেন।ইন্টারনেট প্যাকেজ সম্পর্কিত সকল মেসেজ ফ্রি অব কস্টে পাঠাতে পারবেন।এবার ইচ্ছেমত ব্যবহার করুন ইন্টারনেট।কতটুকু ডাটা ব্যবহার হয়েছে তা জানতে www.grameenphone.com সাইটে গিয় যে নাম্বার দিয়ে নেট ব্যবহার করছেন সেই নাম্বার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে লগইন করে Internet Activity থেকে Remaining Volume এ গেলে বাকি কতটুকু ডাটা আছে তা জানতে পারবেন।অথবা আমার লেখা এই পোষ্ট টি অনুসরন করতে পারেন।যখন দেখবেন যে ৫ জিবির কাছাকাছি চলে আসছে তখন Cancel লিখে 5000 এ SMS করলেই প্যাকেজ ডি-একটিভ হবে।অনেক সময় দেখা যায় আপনি যখনই এসএমএস করবেন আপনাকে রিপ্লাই দিবে রাত ১২ টার পর।এখন আপনি আবার Info লিখে 5000 এ SMS করলে বর্তমানে কি প্যাকেজ আছে তা জানতে পারবেন।অথবা *500*60# নাম্বারে ডায়াল করলে জানতে পারবেন।
এখন কিন্তু আপনি কোন প্যাকেজেরই আওতায় নেই।একই দিনের দুপুরের দিকে P2 বা P3(যে যেই প্যাকেজ টা নিতে চান)লিখে 5000 এ SMS করবেন।রাত ১২টার মধ্যে একটিভ হবে প্যাকেজ।অনেক ক্ষেত্রে সাথে সাথেই একটিভ হয়ে যায়।
তবে আপনি যে আগেই ৫ জিবি ব্যাবহার করেছেন তার সব হিসাব নিকাশ শেষ।এখন আপনি নতুন করে আবার শুরু করুন।এভাবে পারলে প্রতি মাসে ৩/৪ বার করতে পারেন।কিন্তু আপনার বিল ঐ ৯৭৭ অথবা ২৮৭ টাকাই কাটছে মাসে।প্রতি মাসে কত ডাটা সর্বমোট ব্যাবহার করেছেন তা ও জানতে পারবেন।
একসময় পোষ্টপেইড বিল পোষ্টে বা কুরিয়ারে চলে আসত।এবং বিল দেওয়ার জন্য ব্যাংকে বা জিপি সেন্টারে লাইন ধরতে হত।সেই যুগ এখন নেই।আপনি চাইলেই বিল পিডিএফ আকারে ইমেইলে পেতে পারেন।এখানেই সর্বমোট ডাটার কথা উল্ল্যেখ থাকবে।ইমেইলে বিল পেতে Ebill লিখে একটা স্পেস দিয়ে আপনার ইমেইল এড্রেসটি লিখুন এবং 2000 নাম্বারে এসএমএস করুন।চার্জ কাটবে ২.৩০ টাকা।এবং যেকোন ফ্ল্যাক্সিলোডের দোকানেই বিল দিতে পারেন ফ্ল্যাক্সিলোডের মাধ্যমে।
আজ এই পর্যন্তই।ভাল থাকুন।
সবাইকে ধন্যবাদ।

রেপিডশেয়ার, হটফাইল, ফাইলসনিক, মেগাআপলোড, ফাইলসার্ভ প্রিমিয়াম অ্যাকাউন্ট নিন ফ্রিতে!!! (আপডেট ০৬/০৭/২০১১)



((কমেটের মাধ্যমে নতুন নতুন অ্যাকাউন্টের আপডেট দেয়া হয়। তাই নিচের কমেন্টের প্রতি লক্ষ্য রাখুন।))

প্রিমিয়াম অ্যাকাউন্টের জগতে সবাইকে স্বাগতম। আমরা সবাই কমবেশী ফাইল ইন্টারনেট হতে ডাউনলোড করে থাকি। কিন্তু সব সাইট বা ফোরাম তাদের ফাইলসমূহ Mediafire এ আপলোড করে না। বলতে গেলে ৮০% সাইট তাদের ফাইলসমূহ রেপিডশেয়ার, হটফাইল, ফাইলসনিক, মেগাআপলোড, ফাইলসার্ভ ইত্যাদি সাইটে আপলোড করে থাকে। কিন্তু প্রিমিয়াম অ্যাকাউন্ট ছাড়া এসব সাইট থেকে কোন ফাইল ডাউনলোড করা অত্যন্ত ঝামেলার কাজ। রিজিউম সাপোর্ট পাওয়া যায় না, ক্যাপচা এন্ট্রি করতে হয়, প্যারালাল ডাউনলোড করতে যায় না, কিছু সময় ওয়েট করতে হয় এছাড়া আরও অনেক ঝামেলা থাকে।
তাই শুধুমাত্র আজ হতে পিসিহেল্পলাইন-বিডি এর পক্ষ হতে প্রতিদিন আপনাদের জন্য প্রিমিয়াম অ্যাকাউন্ট দেয়া হবে। যেগুলো ব্যবহার করে আপনারা আসল প্রিমিয়াম ইউসারের মত কোন ঝামেলা ছাড়াই উপরোক্ত সাইট হতে ফাইল ডাউনলোড করতে পারবেন।
তবে একটি কথা মনে রাখুন, এইসকল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে হলে আপনাকে অবশ্যই IDM (Internet Download Manager) ব্যবহার করতে হবে। যদি আপনার কাছে IDM না থাকে, তবে এখান থেকে লেটেস্ট ভার্সন (ফুল) ডাউনলোড করে নিন।
আমরা অনেকভাবে আপনাদের অ্যাকাউন্ট সরবরাহ করব। যাদি সরাসরি কোন সাইটের ইউসারনেম/পাসওয়ার্ড দেয়া হয়, তবে তা কিভাবে ব্যবহার করতে হয়, তা দেখতে এখানে ক্লিক করুন। অথবা এই ভিডিও টিউটোরিয়ালটি ডাউনলোড করে দেখে নিন। (২ মেগাবাইট)
এছাড়া আমরা আপনাদের উইন্ডোসের রেজিস্ট্রি ফাইলও দিতে পারি। রেজিস্ট্রি ফাইল ব্যবহার করতে হলে আমাদের দেয়া .reg এক্সটেনশনের ফাইলটা ডাউনলোড করে ডাবল ক্লিক করুন। তারপর YES করে OK করুন। এবার IDM রিস্টার্ট দিন। মানে সিস্টেম ট্যারে থেকে IDM Exit করে Start>All Program থেকে আবার ওপেন করুন।
এবার আমরা যদি ফাইলসনিকের অ্যাকাউন্ট দিয়ে থাকি, তাহলে যেকোন ফাইলসনিক এর ফাইলের লিকে রাইট ক্লিক করে Download File With IDM এ ক্লিক করলেই ডাউনলোড শুরু হবে।
এছাড়া প্রিমিয়াম কুকি দিয়েও প্রিমিয়াম ইউসারের মত ডাউনলোড করা যায়, তাই আমরা আপনাদের প্রিমিয়াম কুকি-ও দিতে পারি। কিভাবে কুকি দিয়ে ডাউনলোড করতে হয়, তা জানতে এখানে ক্লিক করুন।
তাহলে আর দেরি না করে ইচ্ছামত ডাউনলোড শুরু করুন।